Our Activities
১। সংগঠনের নাম:
সংক্ষেপে পাড়াতালা কিং ক্লাব নামে একটি সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক সামাজিক প্রতিষ্ঠান। যা পাড়াতলা গ্রামে ,পরিচালিত সংগঠন।
২। সংগঠনের উদ্দেশ্য ও লক্ষ:
১। সমাজের অবহেলিত যুব সমাজকে (একতা বিশ্বাস ও মানবতারোধ) অর্থনৈতিক ভাবে,সামাজিকভাবে এবং
একতা বিশ্বা ও মানবতা বোধ সম্পূর্ন মানুষ হিসেবে সমাজে প্রতিষ্ঠি করা আত্ননিরর্ভরশীল করে গড়ে
তোলাই এ সংস্থার প্রধান উদ্দ্যে।
৩। বেকারত্বরে অভশিাপ ও সমাজরে অধকিার বঞ্চতি যুবক, যুবতী ও বভিন্নি স্তররে র্কমহীন মানুষরে দারদ্রিতা
বিমোচনরে লক্ষ্যে আত্নউন্নয়নমূলক র্কমসূচি পরচিালনার জন্য বৃত্তমিূলক প্রশক্ষিণ প্রদানরে মাধ্যমে তাদরে
স্বাবলম্বী ও আত্ননিরর্ভরশীল করে গড়ে তোলা।
৪। দরদ্রি, অসহায়, নর্যিাততি, অবহলেতি নারী-পুরুষ, শশিু ও কেিশার-কেিশারীদরে যাবতীয় আইনগত
অধকিার নশ্চিতি করা।
৫। বাল্যববিাহ, বহুবিবাহ, যৌতুক, নারী নির্যাতন শ্রমকি নর্যতনসহ সকল প্রকার নর্যিাতনরে বিরুদ্ধে
জনগণকে
সচতেন করে তোলা এবং র্সাবকি মানবাধকিার অধকিার সর্ম্পকে র্কম এলাকার মানুষকে অবহতি করা।
যৌতুক প্রথা, নারী ও শশিু পাচার রোধে জনগণকে সচতেন ও আইনী সহায়তা প্রদান করা।
৬। বৃক্ষ রোপনে উৎসাহী করা (গাছ লাগান পরিবেশ বাচাঁন) বাস্তবায়িত করা।
আধুনিক প্রযুক্তি সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি করা যেমনঃ কম্পিউটার, ই-মেইল, ওয়েবসাইট, সহ উন্নত প্রযুক্তি সম্পর্কে অপ্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার মাধ্যমে প্রাথমিক জ্ঞান প্রদান।
এছাড়াও সমাজের বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ডে আমাদেও এ সংগঠনটি কাজ করবে।
৭। পরবিার-পরকিল্পনা পদ্ধতি গ্রহণরে মাধ্যমে জন্মহার হ্রাস করে সুখী পরবিার গঠনে অত্র অঞ্চলরে জনগণকে
উদ্বুদ্ধ করা।
৮। প্রাকৃতকি র্দূযোগে সাধ্যমতো আত্ননিয়োগ ও ত্রাণ সামগ্রী বতিরণ এবং সংস্থার কাজে কোনো প্রতিনিধি
র্দূঘটনায় পততি হলে সংস্থার পক্ষ থেক প্রয়োজনীয় পদক্ষপে গ্রহণ করা।
৯। ক্ষুদ্র কুটরি শল্পি, পোল্ট্রি র্ফাম, ডইেরী র্ফাম, মৎস্য-খামার স্থাপন র্পূবক র্অথনৈতিক স্বচ্ছলতা আনয়নরে জন্য
৫। সদস্য পদ বাতিল
(ক) কোন সদস্যের বিরুদ্ধে দেশ কিংবা সংগঠনের গঠনতন্ত্র পরিপন্থী কোন কাজ প্রমাণিত হলে তার সদস্যপদ বাতিল হবে।
(খ) কার্যকরী পরিষদের কোন সদস্য যুক্তি সংগত কোন কারন ছাড়া পর পর তিনটি সভায় অনুপস্থিত থাকলে তার সদস্যপদ বাতিল হবে। এক্ষেত্রে কার্যকরী পরিষদের সর্বসম্মতি/সংখ্যাগরিষ্ঠতার সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।
(গ) সংগঠনের স্বার্থ পরিপন্থী ও আর্থিক ক্ষতির সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির সদস্যপদ বাতিল বলে গণ্য হবে।
৬। পদ হতে ইস্তফা ঃ কার্যকরী পরিষদের কোন সদস্য অথবা কোন সাধারন সদস্য ইস্তফা দিলে তার কারন উল্লেখ করে সভাপতি বরাবর কার্যকরী পরিষদের কোন সদস্য অথবা কোন সাধারন সদস্য ইস্তফা দিলে তার কারন উল্লেখ করে সভাপতি বরাবর পেশ করতে হবে। সভাপতি কার্যকরী পরিষদের সর্বসম্মতি ক্রমে সদস্যের পদত্যাগ পত্র গ্রহন কিংবা বাতিল করতে পারবেন। অবশ্য উপদেষ্টা পরিষদের ক্ষেত্রে এ ঘটনা ঘটলে উপদেষ্টা পরিষদই তার সমাধান করবে।
৭। চাঁদা
(ক) সংগঠনের প্রত্যেক সদস্যকে প্রতি মাসের ১০ তারিখের মধ্যে নির্ধারিত ০১ টাকা প্রদান করিয়া চাদার রশিদ গ্রহন করতে হবে অথবা সমুদয় বছরের টাকা একবারে প্রদান করিলে সেক্ষেত্রে ১০০ টাকা দিতে হবে।
(খ) আজীবন সদস্য গ্রহন করতে হলে এককালীন ১,০০০ টাকা প্রদান করতে হবে।
(গ) কোন বিশেষ অনুষ্ঠান উপলক্ষে কার্যকরী পরিষদের সর্বসম্মতি ক্রমে সদস্যের কাছ থেকে মানি রিসিটের মাধ্যমে বিশেষ চাঁদা বা অনুদান গ্রহন করা যাবে।
৩য়ভাগ
সাসংগঠনিক কাঠামো
৮। সাংগঠনিক কাঠামো সংগঠনের সাংগঠনিক কাঠামো হবে ৪ স্তরের,
যথাঃ
(ক) সাধারন পরিষদ
(খ) উপদেষ্টা পরিষদ
(গ) কার্যকরী পরিষদ
(ক) সাধারন পরিষদ : অত্র সংগঠনের সকল সদস্যদের নিয়ে সাধারন পরিষদ গঠিত হবে।
(খ) উপদেষ্টা পরিষদ : ১০ সদস্যের একটি উপদেষ্টা পরিষদ থাকবে। যারা বিভিন্ন বিষয়ে পরামর্শ দিয়ে সংগঠনকে সহযোগিতা করবে।
(গ) কার্যকরী পরিষদ : সংগঠনের কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য ১৬ সদস্যের কার্যকরী কমিটি থাকবে। কমিটির মেয়াদকাল হবে ২ বছর।
সভাপতি ০১ জন
সিনিয়র সহ সভাপতি ০১ জন
সহ সভাপতি ০১ জন
সাধারন সম্পাদক ০১ জন
যুগ্ন সাধারন সম্পাদক ০১ জন
সাংগঠনিক সম্পাদক ০২ জন
কষাধ্যক্ষ ০১ জন
সহ কষাধ্যক্ষ ০১ জ ন
আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ০১ জন
দপ্তর সম্পাদক ০১ জন
ত্রান – পুনর্বাসন ০১ জন
ধর্ম সম্পাদক ০১ জন
সমাজ কল্যাণ সম্পাদক ০১ জন
ক্রীড়া সম্পাদক ০১ জন
সাংস্কৃতিক সম্পাদক ০১ জন
৯। কার্যকরী পরিষদের সদস্যদের ক্ষমতা ও দায়িত্ব
সভাপতিঃ তিনি সংগঠনের নিয়মতান্ত্রিক প্রধান হবেন । তিনি সকল সভার সভাপতিত্ব করবেন এবং সভা পরিচালনার সম্পূর্ণ ক্ষমতা তার উপর নাশ্ত থাকবে । এছাড়া তিনি সাধারণ পরিষদের সভারও সভাপতিত্ব করবেন । বিশেষ জুরুরি অবস্থায় সাধারণ সম্পাদক নিদ্রিশ্ত সময়ের মধ্যে সভা আহ্বান না করলে তিনি তা আহ্বান করতে পারবেন । সভার প্রয়োজনীয় খরচ বাবদ সভাপতি শরবছ অনুমোদন করতে পারবেন ।
সিনিয়র সহ সভাপতিঃ সভাপতির অনুপস্থিতিতে সিনিয়র সহ সভাপতি কার্যকরী পরিষদের স্বাভাবিক দায়িত্ব পালন করবেন । সভাপতির অনুপস্থিতিতে বা সভাপতি পদত্যাগ করলে বা পালনে অসমর্থ হলে সিনিয়র সহ সভাপতি সভাপতির কাজ চালিয়ে যাবেন ।
সহ সভাপতিঃ সিনিয়র সহ সভাপতির অবর্তমানে সহ সভাপতি তার স্থলাভিষিক্ত হয়ে কাজ চালিয়ে যাবেন ।
সাধারণ সম্পাদকঃ সভাপতির সঙ্গে আলোচনাক্রমে তিনি সংগঠনের সকল সভা আহ্বান করবেন এবং সভার কার্যবিবরণী লিপিবদ্ধ করার ব্যাবস্থা গ্রহণ করবেন । সংগঠনের স্বার্থ সংরক্ষণের দায়িত্ব ও প্রশাসনিক কার্যভার তার উপর ন্যস্ত থাকবে এবং কার্যকরী পরিষদ কত্তৃক অর্পিত অন্যান্য দায়িত্বও তাকে পালন করতে হবে । সংগঠনের নথিপত্র ও সম্পদ তাঁর তত্ত্বাবধানে থাকবে এবং এ ব্যাপারে তিনি একটি রেজিস্টার খাতা রাখবেন । সভাপতির সাক্ষর থাকবে । তিনি বছরের কার্যবিবরণী প্রস্তুত করবেন এবং তা কার্যকরী পরিষদেও অনুমোদনক্রমে, তা বার্ষিক সাধারণ সভায় পেশ করবেন ।
যুগ্ম সাধারণ / সহঃ সাধারণ সম্পাদকঃ সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালনে যুগ্ম সাধারণ / সহঃ সাধারণ সম্পাদক (ক্রমানুসারে) তাঁকে সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করবেন এবং সাধারণ সম্পাদকের অনুপস্থিতি বা অবর্তমানে যুগ্ম সাধারণ / সহঃ সাধারণ সম্পাদক (ক্রমানুসারে) তাঁর সকল দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করবেন ।
সাংগঠনিক সম্পাদকঃ সাংগঠনিক সম্পাদককে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবেন এবং তাঁর অবর্তমানে দায়িত্ব পালন করবেন ।
কোষাধ্যক্ষ/ অর্থ সম্পাদকঃ তিনি সংগঠনের তহবিল রক্ষণাবেক্ষণ করবেন এবং বার্ষিক হিসাব নিরীক্ষার ব্যবস্থা করবেন । কার্যকরী পরিষদ ও সংগঠনের বার্ষিক সাধারণ সভায় নিরীক্ষিত বার্ষিক আয় – ব্যয়ের হিসাব পেশ করবেন । তিনি প্রয়োজনীয় খরচ বাবদ সবোছ ৫০০০/= (পাঁচ হাজার ) টাকা পর্যন্ত কাছে রাখতে পারবেন ।
সহঃ কোষাধ্যক্ষ/ অর্থ সম্পাদকঃ অর্থ সম্পাদককে সহযোগিতা করবেন এবং তাঁর অবর্তমানে দায়িত্ব পালন করবেন ।
দপ্তর সম্পাদকঃ তিনি সংগঠনের দপ্তর সংক্রান্ত যাবতীয় নথিপত্র, সিলমোহর বহি, প্যাডসহ অন্যান্য দাপ্তরিক উপকরণ সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করিবেন । তিনি সমিতির অফিস, আসবাবপত্র, ডকুমেন্ট, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের কাজকর্ম তত্ত্বাবধান করবেন । সমিতির নোটিশপত্র সঠিক সময়ের মধ্যে সকল জায়গায় প্রেননের ব্যবস্থা করবেন । কার্যকরী কমিটি কতৃক প্রদত্ত অন্য যে কোন দায়িত্ব পালনে বাধ্য থাকবেন ।
প্রচার, প্রকাশনা ও গণসংযোগ সম্পাদকঃ তিনি সভাপতি / সাধারন সম্পাদকের নিদেশনানুযায়ী ও কমিটির সিধান্ত অনুযায়ী সংগঠনের কার্যক্রম প্রচার ও প্রসারের জন্য বিভিন্ন বাক্তি, দাতা, গোষ্ঠী ও প্রচার মাধমের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করবেন । এছাড়া বার্ষিক প্রকাশনা/ সু্ভেনির তৈরি / ম্যাগাজিন প্রকাশনা ইত্যাদি ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করবেন ।
ত্রান ও পুনর্বাসন সম্পাদকঃ ত্রান ও পুনর্বাসন সম্পাদককে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবেন এবং তাঁর অবর্তমানে দায়িত্ব পালন করবেন ।
সমাজ কল্যাণ সম্পাদকঃ শীত বস্ত্র বিতরণ, অসহায় মুমুরশ রোগীর চিকিৎসা, গরিব ও মেধাবী
ধর্ম সম্পাদকঃ ধর্মীয় বিভিন্ন দিবস সঠিকভাবে আয়োজন ও পালনের জন্য ধর্ম সম্পাদক ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন ।
ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদকঃ ক্রীড়া অনুষ্ঠানের আয়োজনের ব্যাপারে বাবস্থা গ্রহণ করবেন । সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজনের ব্যাপারে বাবস্থা গ্রহণ করবেন ।
কার্যকরী সদস্যঃ
সভাপতির পরামর্শ ও নির্দেশক্রমে এবং কার্যকরী কমিটির সিধান্ত অনুযায়ী সংগঠনের সকল কাজে অংশ গ্রহণ করবেন । কার্যকরী সদস্যগণ সংগঠনের কার্যকরী ও সাধারন পরিষদের সভায় উপস্থিত সকল বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহনে তাদের মতামত প্রদান করবেন । সংগঠনের কার্যক্রম গতিশীল ও গৃহীত কার্যক্রম বাস্তবায়নে কার্যকরী পরিষদ কতৃক তাদের উপর অর্পিত যে কোন দায়িত্ব পালন করবেন ।
১০। সভার বিবরণ
(ক) বার্ষিক সাধারণ সভাঃ প্রতিবছর একবার এ সভা অনুস্থিত হবে । সাধারণ সম্পাদক সভাপতির অনুমোদনক্রমে ৭২ ঘণ্টার জুরুরি নোটিশে বিশেষ সাধারণ সভা আহ্বান করবেন । এ সভার প্রস্তাব উপস্থিত সদস্যের সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে পাশ হবে ।
(খ) কার্যকরী পরিষদ সভাঃ তিন মাস পর পর এ সভা অনুষ্ঠিত হবে । সাধারণ সম্পাদক, সভাপতির সাথে পরামর্শ করে সভার আলোচ্য সূচি, তারিখ, সময় ও স্থান নির্ধারণ করবেন । সভা অনুষ্ঠানের কমপক্ষে ৫ (পাঁচ) দিন আগে নোটিশ দিয়ে সাধারণ সম্পাদক যে কোন সময় পরিষদের সভা আহ্বান করবেন ।
(গ) সভার কোরামঃ বার্ষিক সাধারণ সভা, কার্যকরী পরিষদ সভা এবং সাধারণ সভায় সংগঠনের ১/৩ অংশ সদস্যর উপস্থিতিতে কোরাম হবে । কোরামের অভাবে নিদ্রিস্ত তারিখে এ সভা না হলা সভা মুলতবি হয়ে যাবে এবং পরবর্তী নির্ধারিত কোন তারিখে কোরাম সাপেক্ষে অনুষ্ঠিত হবে ।
১১। অনাস্থা প্রস্তাব
সংগঠনের যে কোন সদস্য কম্পক্ষে ১/৩ অংশ সদস্যর লিখিত সমর্থনসহ কার্যকরী পরিষদ / পরিষদের যে কোন সদস্যের বিরুদ্ধে অনাস্থা আনতে পারবে । এ ধরনের অনাস্থা প্রস্তাব কারনসহ অবশ্যই সাধারণ সম্পাদক কিংবা সভাপতির কাছে লিখিতভাবে পেশ করতে হবে ।
সাধারণ সম্পাদক ১৫ দিনের মধ্যে সংগঠনের সাধারণ সভা আহ্বান না করলে অনাস্থা প্রস্তাবকারী ও তাঁর সমর্থকগন সংগঠনের সদস্যের অথবা সদস্যের ৩০ দিনের নোটিশ দিয়ে সভার আয়োজন করবে ।
অনাস্থা প্রস্তাব বিবেচনার ক্ষেত্রে সংগঠনের মোট সদস্যের ২/৩ অংশ সদস্য কতৃক আনিত প্রস্তাব গ্রহিত হলে কার্যকরী পরিষদ সংগে সংগে বাতিল হয়ে যাবে অথবা সংগঠনের সংশ্লিষ্ট সদস্য তৎক্ষনাত পদচ্যুত হবেন অথবা কার্যকরী পরিষদ সমিতির কারজ পরিছালনা করতে বার্থ হয় বা অক্ষমতা প্রকাশ করে তবে, এমন পরিস্থিতিতে কার্যকরী পরিষদ বিলপ্তু হবে।
এমন পরিস্থিতিতে ঐ সাধারণ সভাতেই “ এডহক কমিটি ” গঠিত হবে । তবে উক্ত এডহক কমিটি ১ মাসের মধ্যে সাধারণ পরিষদ কতৃক নির্বাচিত কার্যকরী পরিষদ গঠন করার বাবস্থা করবেন ।
উক্ত কার্যকরী পরিষদ গঠিত হওয়ার পর “ এডহক কমিটি ” নব – নির্বাচিত কার্যনির্বাহী নিকট দায় – দায়িত্ব বুঝাইয়া দিবে ।
উক্ত নির্বাচিত কমিটির মেয়াদ হবে ২ বৎসর
৫ম ভাগ
১২)কমিটি, এডহক কমিটি, গঠণ
সময়ে সময়ে কার্যকরী পরিষদ সংগঠনের গঠনতন্ত্রের মধ্যে থেকে নিম বিভিন্ন কার্যাবলী আ্য়োজনের জন্য কমিটি, এডহক, উপ কমিটি, গঠণ করবে।এসকল কমিটি সংগঠনের গঠনতন্ত্রের মধ্যে থেকে কার্যাবলী করবে ও কার্যকরী পরিষদের নিকট জবাবদিহী করবে।কার্যকরী পরিষদর সংগঠনের স্বার্থ পরিপন্থী ও আর্থিক ক্ষতির সাথে সংশ্লিষ্টতার কারনে ত বাতিল বা পূন গঠণ করতে পারবে। তাদের কাজের সীমারেখা নিধারন করে দিবে।
(ক) প্রতি তিন বছর পর পর বা কার্যকরী পরিষদ এর মতামতে পাড়াতলা কিং যুব ও কৃয়া ক্লাবের পুনর্মিলনির আয়োজন করা। অর্থাৎ নির্বাচিত কমিটি তার মেয়াদ কালে একটি করে পুনর্মিলনির আয়োজন করতে সচেষ্ট থাকবে।
(খ) স্বেচ্ছায় সেবামূলক কার্যক্রম পরিচালনা কোড়াঃ যেমন- রক্তদান, বৃক্ষরোপণ, মাদক বিরোধী আন্দোলন, ফ্রি ফ্রাইডে ক্লিনিকের আয়োজন, ইত্যাদি।
উপবনরত কোন কাজের শেষে কার্যকরী পরিষদের নিকট রিপোরট পেশ করবে।কার্যকরী পরিষদ তা সাধারন পরিষদকে জানাবে।
৫ম ভাগ
গঠনতন্ত্র
১৮। গঠনতন্ত্র সংশোধন
গঠনতন্ত্রের সংশোধন, পরিবরতন ও পরিবর্ধনের জন্য কোন সদস্য গঠনতন্ত্রের উপর সংশোধনী প্রস্তাব আনতে চাইলে কম পখ্যে ৩০ জন সদস্য মিলে লিখিত ভাবে প্রস্তাব আনতে পারবেন । উক্ত সংশোধনী প্রস্তাব প্রথমে কার্যকরী পরিষদের সভায় অনুমোদন করাইতে হবে । কার্যকরী পরিষদের অনুমোদন সাপেক্ষে উক্ত সংশোধনী সমতির সাধারণ সভায় ২/৩ অংশের সম্মতিকরমে অনুমোদন করা যাবে । তবে চুড়ান্ত অনুমদনের জন্য নিবন্ধিকরন কর্তৃপক্ষের নিকট পেশ করতে হবে । নিবন্ধিকরন কর্তৃপক্ষের কর্তৃক অনুমদিত হলে উক্ত সংশোধনী কার্যকর বলে বিবেচিত হবে ।
নবম ভাগ
তহবিল ব্যবস্থাপনা
১৯। সংগঠনের তহবিল পরিচালনা
সংগঠনের নামে যৌথ হিসাব থাকবে।সভাপতি, কষাধ্যক্ষ এবং সাধারণ সম্পাদক এই তিন জন যৌথ ভাবে হিসাব পরিচালনা করবেন । তবে যে কোন দুই জনের স্বাক্ষরে হিসাব পরিচালনা যাবে।
হিসাব পরিচালনা পদ্ধতি সাধারণ পরিষদের সর্বসম্মত উপায়ে গৃহীত সিদ্ধান্তই Resolution আকারে চালিত হবে।
২০। সংগঠনের তহবিলের যোগান
(ক) সাধারণ সদস্য চাদা ।
(খ) সস্মাননা প্রথিস্থান বা বাক্তির কাছ থেকে দান ।
(গ) অনুষ্ঠানের মাধমে আদায়কৃত অর্থ ।
(ঘ)অনুষ্ঠানের জন্য কার্যকরী পরিষদের নির্দেশকরমে সদস্যগণের কাছ থেকে
চাঁদা আদায় ।
(ঙ) সরকারি বা বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে পাপ্ত আয় ।
(চ) অন্যান্য উৎস থেকে প্রাপ্ত আয় ।
২১) চাঁদা
(ক) সংগঠনের প্রত্যেক সদস্যকে প্রতি মাসের ১০ তারিখের মধ্যে নির্ধারিত ১০ টাকা প্রদান করিয়া চাদার রশিদ গ্রহন করতে হবে অথবা সমুদয় বছরের টাকা একবারে প্রদান করিলে সেক্ষেত্রে ৩০০ টাকা দিতে হবে।
(খ) আজীবন সদস্য গ্রহন করতে হলে এককালীন ১,০০০ টাকা প্রদান করতে হবে।
(গ) কোন বিশেষ অনুষ্ঠান উপলক্ষে কার্যকরী পরিষদের সর্বসম্মতি ক্রমে সদস্যের কাছ থেকে মানি রিসিটের মাধ্যমে বিশেষ চাঁদা বা অনুদান গ্রহন করা যাবে।
সভার প্রয়োজনীয় খরচ বাবদ সভাপতি শরবছ অনুমোদন করতে পারবেন
দশম ভাগ
বিবিধ
২২)প্রকাশনা
২৩)আর্কাইভ
সকল সদস্য যাবতীয় তথ্য তথা জে,এস,সি, এস, এস, সি ও এইস,এস,সি পাশের সন বা কত সাল থেকে কত সাল পর্যন্ত পড়াশুনা করেছে, ছবি, বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা, ই- মেইল, মোবাইল নং ইত্যাদি যাবতীয় তথ্য নিয়ে একটি ডাটাবেজ তৈরি করা এবং এসোসিয়েশনের নামে ওয়েব সাইট দেওয়া হবে।
২৪। আইন ও বিধির ক্ষেত্রে : অত্র গঠনতন্ত্রে যাহা কিছুই উল্লেখ থাকক না কেন, উক্ত কারজকররম দেশের প্রচলিত আইন – কানুন অনুযায়ী হবে।
২৫। সংগঠনের বিলুপ্তি: যদি কোন সুনিদ্দিষ্ঠ কারনে সংগঠনের মোট সদস্যার দুই তৃতীয়াংশ ২/৩ সদস্য অ্যাসোসিয়েশান বিলপ্তি চান তবে জথা নিয়মে নিবন্ধিকরন কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় বাবস্থা গ্রহণ করবেন । বিলপ্তি কালে সংগঠনের কোন দায়ী দেনা থাকলে কার্যকরী পরিষদ অবশ্যই তা পরিষদ করার চেষ্টা করবেন।